চিনির দাম আবার বৃদ্ধি পেয়েছে তাও আবার প্রতি কেজি ২০ টাকা করে। বাংলাদেশ জুড়ে এই বিষয়টি জানার পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আজকের নিউজ রয়েছে চিনির দাম বৃদ্ধির সংক্রান্ত সকল তথ্যগুলো।
মিষ্টি কেই বা না পছন্দ করে। সেটা খেতে মিষ্টি কিংবা তৈরি করা মিষ্টি খাবার। এতে চিনি অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। খুব কম সংখ্যক খাবারের গুড় দেওয়া হয়ে থাকে আর সকল মিষ্টি খাবারে দেওয়া হয়ে থাকে চিনি। বাংলাদেশ শুধু নয় আন্তর্জাতিক বিশ্ব এর চাহিদা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যতদিন যাচ্ছে তত এর উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত ঘাটতি হচ্ছে চীনের ক্ষেত্রে যার কারণে এর দাম বৃদ্ধি পায়। করে অন্যান্য বাসায় তুলনায় রমজান মাসে প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ চিনি লাগে আমাদের দেশসহ আন্তর্জাতিক মুসলিম বিশ্বে। চিনির তৈরি নানা ধরনের মজাদার খাবারগুলো তৈরি করা হয় এই সময়।
রমজানের আগেই প্রতি কেজি চিনির দাম ২০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের দেশে রমজানের পূর্বে থেকে মানুষজন এর উপলক্ষে বাজার করতে শুরু করে। বছরের মতো এবারও বাজার করা শুরু করে দিয়েছে মানুষ জন। আগামী ১০ থেকে ১২ দিন পর এর পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় দ্বিগুণ। এই বাজারের তালিকায় শীর্ষস্থান যে দখল করে রাখে সেটি হচ্ছে চিনি। এর আগে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি করা হতো খুচরা ১৪০ টাকা মূল্যে। গতকাল 22 ফেব্রুয়ারি রোজ বৃহস্পতিবারের দিকে ঘোষণা দেওয়া হয় প্রতি কেজি চিনির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ২০ টাকা করে।
এর পরবর্তী সময় পর্যন্ত এর সর্বোচ্চ ১৬০ টাকা করে প্রতি কেজি চিনির দাম দিতে পারবে একজন দোকানদার। এর থেকে বেশি দামে বিক্রি করে তাহলে অবশ্যই ভোক্তা অধিকার এ জানাতে হবে। এই ছিল রমজানের আগেই প্রতি কেজি চিনির দাম বৃদ্ধি সংক্রান্ত তথ্য। প্রয়োজনীয় সকল বাজার দর সম্পর্কে জানতে হলে সর্বশেষ খবর পড়ুন আমাদের পত্রিকা থেকে।