এবার সুশান্ত পালের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। আর এই বিষয়ে যাচাই করার জন্য এবং অনুসন্ধানের জন্য নেমেছে দুদক। এখন পর্যন্ত উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে তবে সে বিষয়টি নিয়ে আরো অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে। তবে সর্বশেষ তথ্য গুলোই এখন আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে।
সুশান্ত পাল এ শব্দটি শুনলে প্রথমে আসে একজন মোটিভেশনাল স্পিকারের কথা। যদিও তিনি এটি নিজেকে দাবি করেন না তবে তার বিসিএস এর সফলতা দেখে সবাই তাকে মোটিভেশন এর অন্যতম একজন নায়ক হিসেবে চিনে থাকেন। তিনি বর্তমান সময়ে কক্সবাজারের কাস্টম এক্সাইজ এবং ভ্যাট অফিসের সাবেক ডেপুটি কমিশনার তিনি। তার বেশ কয়েকটি ভিডিওতে শিক্ষার্থীদের এবং আরো অন্যান্য ব্যক্তিবর্গদের অনুপ্রাণিত করতে দেখা দিয়েছে। সারা বাংলাদেশ জুড়ে তার সুখ্যাতি রয়েছে সবচেয়ে বেশি কিন্তু তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগটি সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়েছেন। সত্যিই তিনি অপরাধ করেছেন নাকি তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এসেছে সে বিষয় সম্পর্কেই তুলে ধরা হচ্ছে এখন।
সুশান্ত পালের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের ঘটনা
তার বিরুদ্ধে আনা এই অভিযোগ বিষয়ে তিনি বলেন তার বিরুদ্ধে অভিযোগটি আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগটি এসেছে সেটি হচ্ছে কক্সবাজার হোটেল রেস্টুরেন্টে গ্রাহকদের কাছ থেকে আদায় করা ভ্যাটের টাকা লোপাট করেছেন। এমনটাই অভিযোগ করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। শুধুমাত্র তার বিনো নয় তারসহ আরো ছয়জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়েছে। এই ৬ জন হচ্ছেন
- রাজস্ব কর্মকর্তা সব্যসাচী শিকদার,
- সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন,
- আনিসুল করিম,
- সৈয়দ আবু রাসেল,
- মো. আলাউদ্দিন এবং
- তৌফিক আহমেদ
দুদকের তদন্ত সূত্র অনুসারে একথা ১৮ই ফেব্রুয়ারি তাকে প্রায় পৌনে ১ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এই জিজ্ঞাসাবাদ থেকে তার কাছ থেকে কোন সদউত্তর পাওয়া যায়নি। আবার এ বিষয়ে কোনো কথা বলেনি পাবলিক মাইজ হবে সুশান্ত পাল। তার বিরুদ্ধে দ** ক তদন্ত করছে এবং আরো প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। সুশান্ত পালের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের আরো আপডেট খবর গুলো পেতে হলে অবশ্যই আমাদের পত্রিকা নিয়মিত পড়বেন।